কমিনিকশন এর মৌলিক ধারনা
ভুমিকা
কমিউনিকেশন শব্দের অর্থ হচ্ছে "যোগাযোগ" । প্রাচীন কাল থেকেই মানুষ পরস্পর পরস্পরের সাথে তথ্য বা ভাব বিনিময় করে আসছে ।পরবর্তিতে ধীরে ধীরে এই যোগাযোগ প্রক্রিয়ায় এসেছে আধুনিকতা, গতিশীলতা, আর নির্ভরতা ।
মুলত, কমিউনিকেশন অর্থ এক বা একাধিক ইলেক্ট্রনিক কমিউনিকেশন ডিভাইসের ডাটা স্থানান্তরের প্রক্রিয়াকে বুঝায়। ইলেক্ট্রনিক কমিউনিকেশন পৃথিবীতে একটি "Global Village" এ পরিনত করেছে ।
ধীরে ধীরে আমরা ভালোভাবে কমিউনিকেশন সম্পর্কে ধারনা লাভ করবো।
টেলিকমিউনিকেশন এর মৌলিক উপাদানগুলো যেমন ইনফরমেশন সোর্স, ইলেক্ট্রনিক কমিউনিকেশন, টেলিকমিউনিকেশন , ফ্রিকুয়েন্সি, ওয়েভলেংথ স্পেকট্রাম, ব্যান্ডউইথ, প্রপেগেশন ডিলে , নয়েজ ,SNR, সিমপ্লেক্স ফুল , হাফপ্লেক্স, ডুপ্লেক্স ইত্যাদি ।
ইলেক্ট্রনিক কমিউনিকেশন
বর্তমানে "Communication" শব্দটি দ্বারা Electronic পদ্ধতিতে তথ্য পাঠানো, প্রক্রিয়াকরন , এবং গ্রহন করাকে বুঝায়। Electronic Communication শুরু হয় ১৯৪০ সালের টেলিগ্রাফি তারের মাধ্যমে । পরবর্তি দশকগুলোতে এটি টেলিফোন উন্নীত করা হয় । "Triode Tube" আবিস্কারের পর গত শতাব্দির প্রথম দিকে ইলেক্ট্রনিক কমিউনিকেশন "Radio Technology " কে পরিমার্জিত হতে থাকে । বিশেষ করে Transistor, IC এবং অন্যান্য সেমিকন্ডাক্টর ডিভাইস আবিস্কারের ফলে এই ব্যবহৃত টেকনলোজি বেড়ে যায় । সম্প্রতি স্যাটেলাইট প্রযুক্তিতে এর বিস্তৃত অনেক বেড়ে গেছে। এককথায় বিভিন্ন ধরনের ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার মাধ্যমে যে কমিউনিকেশন গড়ে ওঠে তাকে ইলেক্ট্রনিক কমিউনিকেশন (Electronic Communication) বলে।টেলিকমিউনিকেশন মিডিয়া বলতে বুঝায়ঃ
*Radio, *Telivision, *Fiber Optic, *Film, *Fax machine, *Telegraphy, *Satellite, *Telephony ইত্যাদিটেলিকমউনিকেশন পদ্ধতির মৌলিক উপাদান
ডাটা কমিউনিকেশন এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে ডাটা উপাত্তকে এক স্থান হতে অন্য স্থানে নির্ভরযোগ্যভাবে আদান প্রদান করা যায় । ডাটা কমিউনিকেশন সিস্টেমের ৬ টি components রয়েছে-
1.message, 2.Sender/Source, 3.Receiver, 4. Treansmission Medium, 5.Protocol, 6.Feedback .
Messsage
মেসজ হলো তথ্য বা উপাত্ত । তথ্যর কিছু জনপ্রিয় ফরম হলো- *Text, *Number, *Image, *Audio, *Video.Sender
যে ডিভাইস বা টার্মিনাল থেকে ডাটা মেসেজ পাঠানো হয়, তাকে sender/source বলে । এটি হতে পারে- Computer,Workstation, telephony,hendset,video camera. ইত্যাদি ।Transmission Midium
যে মাধ্যমের মেসেজকে প্রেরক স্টেশন থেকে গ্রাহক স্টেশনে পাঠানো হয়। কো-এক্সিয়াল ক্যাবল,মাইক্রোওয়েভ কমিউনিকেশন, স্যাটেলাইট কমিউনিকেশন, অপটিক্যাল ফাইবার ইত্যাদি মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হয়।Reciever
যে ডিভাইস ডাটা মেসেজ গ্রহন করে, তাকে রিসিভার বলে । এটি হতে পারে Computer,WOrkstation,Telephony,Handset,Television ইত্যাদি ।Protocol
ডাটা কমিউনিকেশনের ক্ষেত্রে প্রটোকল হলো কিছু নিয়মনীতির সমষ্টি,যার সাহায্য কমিউনিকেশন চ্যানেলের মধ্য দিয়ে ইনফরমেশনের Data Representation Signaling,Authentication and Error Detection কে বুঝায় ।অর্থাৎ A protocol is a set of rules that govern data communication.Feedback
মুলত এ অংশের মাধ্যমে receiver কর্তৃক sender এর নিকট হতে প্রাপ্ত সংবাদ যাচাই করার জন্য প্রাপ্তিস্বীকার সংকেত পাঠানো হয় ।
No comments